Utsav Mandal, the name of a minor. A teenager who has just passed the SSC exam in Khulna. Tahmid Al Mohtada A teenager around his age named “Tahmid Al Mohtada” started teasing him on Facebook by taunting him about Hinduism. Such one-sided insults and teasing are often done by speakers in waj mahfils in this country, so it can be assumed that they did it because it seemed legitimate to the Tahmids. But this time the Utsav Mandal also criticized the answer. Watch the horrified video – https://www.youtube.com/watch?v=b5zHh7u20ec.
As a result, the Tawhidi crowd became enraged. They get mad whenever they get the chance, that’s nothing new. Even after being taken into police custody, he was beaten up by the mob or Tawhidi Janata Pituni. In the presence of police and army members, the boy, whose head was not fully grown, was taken out with a shoelace and beaten on the head, and his eyes were gouged out in front of the parents of the festival hall.
An announcement of the death of Shatim Rasool comes from a mosque microphone after a head bashing, a post from the profile of a Kuwaiti student named Nahin Annan that he killed Utsav, a video of a bearded man cheering with blood on his Utsav minor body in Punjabi. She was happy to be smeared and smeared with blood.
Later media reported that the Ganapitu/Nite Utsav was massacred in front of the army at Sonadanga in Khulna. The news is reported in the media citing the police. In the video, a minor boy named Utsav Mandal is lying in a stream of blood with a bruised head.
After that, the official government started. The media then spread the news that the news was not correct. Police said the army took the body of Utsav Mandal, they don’t know if the mother/s have gone. According to local sources, the body was taken in a body bag. Army issued notification that Utsav Mandal age is 22, see how a SSC exam candidate age is 22? Means Utsav is not a minor, trying to minimize their crime by promoting it has already started and is said to be under treatment under the army and his condition is out of danger. It is forbidden to be confused by rumours.
In the era of free information – it is the responsibility of the army to provide proof of where Yutif is, even if it is not disclosed for security reasons, that he is alive and how he is alive, what is his physical condition. This jumbled vague notification is not enough.
And it is a crime to snatch from the custody of law and order forces and beat them. What is the army’s statement about that crime? Forbidden to be distracted by rumours, very well. But what about the murder rumors spread from the mosque’s microphone, or Nahin Annan’s proud post about the murder? Or will he not be arrested even after accepting the responsibility of his own death? Gouging out an eye, or leaving a head bruised, even if not killed, is a serious crime and assault with intent to kill under the prevailing laws of Bangladesh. It is ISPR’s responsibility to announce when the arrests will be made after the attack in the presence of the army and police and even after the supporters and attackers have their own Facebook posts and videos.
What will happen to Tahmid Al Mohtada who insulted Hinduism first? Or has the law passed that only they can insult other religions in the country?
It is the responsibility of the army engaged in peacekeeping with a reputation around the world to clear these mists.
But we will continue to ask questions, if we do not get answers, we will expose your misdeeds to the world media. The question remains, is the boy alive or dead? 2nd Question – When are the attackers/self-confessed criminals and those who denigrate Hinduism be arrested?
উৎসব মন্ডল, এক নাবালকের নাম। খুলনার সদ্য এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এক কিশোর। Tahmid Al Mohtada “তাহমিদ আল মোহতাদা” নামের প্রায় সমবয়সী এক কিশোর তাকে ফেসবুকে হিন্দুধর্মীয় নানা বিষয়ে কটূক্তি করে উত্যক্ত করতে থাকে। এরকম একপাক্ষিক কটুক্তি ও উত্যক্ত ওয়াজ মাহফিলে বক্তারা প্রায়ই এদেশে করেন তাই তাহমিদের কাছে এটিকে বৈধ মনে হওয়ায় সেটি করেছে বলেই ধারণা করা যায়। কিন্তু এবার এর উত্তরে কটুক্তি করল উৎসব মন্ডলও।
ফলশ্রুতিতে তৌহিদি জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তারা সুযোগ পেলেই ক্ষিপ্ত হয়, এটি নতুন কিছু নয়। পুলিশি হেফাজতে নেয়ার পরেও তাকে গণপিটুনি বা তৌহিদি জনতা পিটুনি দেয়া হয়। পুলিশ, সেনাবাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতিতে উৎসব মন্ডলের বাবা মায়ের সামনে থেকে গোফ পুরোপুরিভাবে না গজানো কিশোরটিকে জুতোর মালা পড়িয়ে বাইরে নিয়ে মাথা থেতলে চোখ উপড়ে ফেলা হয়।
মাথা থেতলে ফেলার পরে মসজিদের মাইক থেকে শাতিমে রাসুলকে হ/ত্যার ঘোষণা আসে, Nahin Annan (নাহিন আনান) নামের এক কুয়েট ছাত্রের প্রোফাইল থেকে পোস্ট আসে যে সে উৎসবকে হ/ত্যা করেছে, এক দাড়িওয়ালা ব্যক্তির উল্লাসের ভিডিও আসে যেখানে তার পাঞ্জাবিতে উৎসবের নাবালক শরীরের রক্ত মাখা আর সেই রক্ত মাখা অবস্থায় সে উল্লাসরত হ/ত্যা করার আনন্দে।
এরপরে মিডিয়ায় খবর আসে যে খুলনার সোনাডাঙ্গায় সেনাবাহিনীর সামনে থেকে গণপিটু/নিতে উৎসবকে হ/ত্যা করা হয়। পুলিশের বরাত দিয়ে মিডিয়ায় নিউজ হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, থেত/লানো মাথা নিয়ে র/ক্তের স্রোতের মধ্যে উপুড় হয়ে পড়ে আছে উৎসব মন্ডল নামক নাবালক ছেলেটি।
এরপরে শুরু হয় সরকারি ধোয়াশা। মিডিয়া এরপরে খবর প্রচার করে হ/ত্যার খবরটি সঠিক নয়। পুলিশ বলে, সেনাবাহিনী উৎসব মন্ডলের বডি নিয়ে গিয়েছে, মা/রা গেছে কিনা তারা জানে না। স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, লাশের ব্যাগে বডি নেয়া হয়েছে। সেনাবাহিনী বিজ্ঞপ্তি জারি করে উৎসব মন্ডলের বয়স ২২, খেয়াল করে দেখুন এসএসসি পরীক্ষার্থী একটি ছেলের বয়স কীভাবে ২২ হয়? মানে উৎসব নাবালক নয় এটি প্রচার করে তাদের অপরাধ লঘু করার চেষ্টা ইতিমধ্যেই শুরু এবং বলা হলো সেনাবাহিনীর অধীনে চিকিৎসাধীন আছে এবং তার অবস্থা আশংকামুক্ত। গুজবে বিভ্রান্ত হতে নিষেধ করা হয়েছে।
তথ্যের অবাধ যুগে- উৎসব কোথায় আছে, নিরাপত্তার স্বার্থে সেটি না জানালেও সে যে জীবিত আছে এবং কিরকমভাবে জীবিত আছে, তার শারীরিক অবস্থা কী এইসব প্রমাণ পেশ করা সেনাবাহিনীর দায়িত্ব। এই গোলমেলে অস্পষ্ট বিজ্ঞপ্তি যথেষ্ট নয়।
আর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটুনি দেয়া অপরাধ। সেই অপরাধের বিষয়ে সেনাবাহিনীর বক্তব্য কী? গুজবে বিভ্রান্ত হতে নিষেধ করা হয়েছে, খুব ভালো। কিন্তু মসজিদের মাইক থেকে তাহলে হ/ত্যার যে গুজব ছড়ানো হলো, বা Nahin Annan (নাহিন আনান) যে হ/ত্যার দায় নিয়ে অহংকার করে পোস্ট দিলো সেই বিষয়ের কী হবে? নাকি নিজ থেকে হ/ত্যার দায় স্বীকার করার পরেও তাকে গ্রেফতার করা হবেনা? মারা না গেলেও চোখ উপড়ে নেয়া, বা মাথা থেতলে ফেলে রাখা চরমতম অপরাধ এবং বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে এই হামলার পরে এবং মদতদাতা ও আক্রমনকারীদের নিজস্ব ফেসবুক পোস্ট ও ভিডিও থাকার পরেও তাদের গ্রেফতার কবে করা হবে সেটিও জানানো আইএসপিআর এর দায়িত্ব।
প্রথমে হিন্দুধর্ম নিয়ে কটুক্তি করা Tahmid Al Mohtada এরই বা কী হবে? নাকি দেশে কেবল উনারাই অন্য ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করতে পারবেন এমন আইন পাশ করা হয়েছে?
সারাবিশ্বে সুনামের সাথে শান্তিরক্ষায় নিয়োজিত সেনাবাহিনীর দায়িত্ব এইসব ধোঁয়াশা পরিস্কার করা।
আমরা কিন্তু লেগে প্রশ্ন করতেই থাকব, উত্তর না পেলে বিশ্ব মিডিয়ার কাছে আপনাদের অপকর্ম ফাঁস করে দেবো। প্রশ্নটা এখনও আছে, ছেলেটা বেঁচে আছে, নাকি মরে গেছে? দ্বিতীয় প্রশ্ন- হামলা/কারী স্ব স্বীকৃত অপরাধীরা এবং হিন্দুধর্ম অবমা/ননাকারীরা গ্রেফতার হচ্ছে কবে?